সরকার ও মালিকরা বিশাল ধরণের দায়িত্বহীন আচরন করছেন- অরবিন্দু বেপারী

গার্মেন্ট মালিকদের সকল সংগঠনের  আচরনের জন্য গত ২৬ মার্চ তারিখ তারা নানা সমাস্যার সংকট মোকাবেলা করে বাড়ী গিয়েছিলেন।

৫ এপ্রিল পোশাক কারখানা খুলবে বলে জানান মালিক ও সংগঠন এবং সারাদেশের শ্রমিকরা বিভিন্ন পরিবহণ বন্ধের মধ্য সাভার, আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর শিল্প অঞ্চলে ফিরতে বাধ্য করেন মালিকরা।

যাতে করে সকল শ্রমিকদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি বেড়েছে।গার্মেন মালিকরা এখন বেশ কিছু কারখানায় মার্চ মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারেননি। এতে শ্রমিকরা বড় ধরণের বড় রকমের মানবতার জীবন যাপন করে চলেছে এবং অধিকাংশ পোশাক কারখানার মালিক শ্রমিক ছাঁটায় ও লে-অফ করেছেন ফলে শ্রমিক বিভিন্ন যায়গায় করোনা ঝুঁকি নিয়ে তারা আন্দোলন সংগ্রাম শ্রমিকদের সাথে তামাসা করে পেটে লাথি মেরেছেন।

বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ১২-১৬ ধারা কারখনা লে-অফ করেন অর্থ লোভি পোশাক কারখানার মালিকরা যাতে করোনা ভাইরাসের থেকে চাকুরী হারানোর আতংক বেশী।

সরকার সাধারণ ছুটি ও লকডাউন ঘোষণার সাথে শ্রমিকদের মজুরী প্রদানের জন্য অর্থ প্রদানের সত্ত্বেও সে সকল অর্থলোভী মালিকরা মজুরী না দিয়ে শ্রমিক ছাঁটায় করে কারখানাও লে-অফ করে শ্রমিকদের রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে বাধ্য করেন।

প্রকার অন্তরে শ্রমিকরা করোনা ভাইরাসে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও মোকাবেলা করতে বাঁধা গ্রস্ত করছে। এমতা অবস্থায় জাতীয় কর্তব্য বিসাবে ত্রি পাক্ষিক কমিটি গঠন করে ভ্রাম্যমান আদালত সহ বিভিন্ন কারখানায় তদারকি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে শ্রমিক ছাঁটায়, কারখানা লে-অফ বন্ধ এবং সকল শ্রমিকদের মজুরী পরিশোধ নিশ্চিত করতে দাবী জানান বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি অরবিন্দু বেপারী (বিন্দু)

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *