শহিদুল্লাহ চৌধুরী বলেন,বৈশ্বিক মহামারি কভিট ১৯ করোনা ভাইরাস এর ছুটি শুরু হওয়ার আগেই শ্রমিকদের ৬ সপ্তাহ বা কোনো কোনো কারখানায় তার চেয়ে অধিক সময়ের মজুরি বকেয়া রয়েছে।এরপর বন্ধকালীন বকেয়া যেন মরার উপর খরার ঘা। ফলে পাটকল শ্রমিকরা পরিবার পরিজন নিয়ে না খেয়ে মরতে বসেছে।
এমতাবস্থায় পরিবার পরিজন নিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে (পাটকল শ্রমিকদের মোবাইলের মাধ্যমে মজুরি পরিশোধের পদ্ধতি আগে থেকেই চালু আছে)। যার মাধ্যমে পাটকল শ্রমিকদেরকে অবিলম্বে বকেয়া মজুরি পরিশোধ এবং সরকারের প্রদানকৃত খাদ্যসামগ্রী প্রদানের জোর দাবী জানান প্রবীণ এই শ্রমিক নেতা।