ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, ঘোষগাঁতী পাটবন্দরে পাইকারি মুদিদোকানি স্বপন দত্তের গুদামে সাড়ে ১২ হাজার লিটার ও অশোক সরকারের গুদামে ১৪ হাজার লিটার সয়াবিন তেল অবৈধভাবে মজুত ছিল। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা প্রশাসন ঘোষগাঁতী পাটবন্দরে অভিযান চালায়।
এ সময় ওই দুই ব্যবসায়ীসহ একই বাজারের শহীদুল ইসলাম নামের আরেক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ৩ হাজার ৩০০ লিটার খোলা সয়াবিন তেল উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে অশোক সরকার ও স্বপন দত্তকে ৫০ হাজার করে এবং শহীদুল ইসলামকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ইউএনও উজ্জ্বল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, শহীদুল ইসলামের গুদামে পাওয়া তেল আগামী দুই দিনের মধ্যে নায্য দামে বিক্রির জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে অশোক সরকার ও স্বপন দত্তের গুদাম থেকে জব্দ করা তেল বোতলের গায়ের মূল্য অনুযায়ী ওই বাজারেই তাৎক্ষণিকভাবে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার আশায় বোতলজাত সয়াবিন তেল মজুত করেছিলেন।