পথশিশু হৃদয় (১ম ও ২য় ছবি)। বয়স ৭-৮ বছর হবে হয়তো। ৫ মাস আগেও যার খুব বেশি খাবারের কষ্ট ছিলোনা। আজ সে আছে বেশ খাবার কষ্টে। তার বাবা ছিলেন বাস চালক। কোন এক মামলায় তার ফাসি হয়ে যায়। তার মা অসুস্থতায় ভূগে ৫/৬ মাস আগে বিনা চিকিৎসায় মারা যায়। নানা-নানিও বেঁচে নেই। দাদির কাছেও ঠাঁই হয়নি। তাদের অবহেলায় ছোট্ট হৃদয়ের ঠাঁই হয় রাস্তায়। বনে যায় পথশিশু! আজ পারি’র খাবার বিতরণ দেখে স্টেশনের লোহার প্রাচীরের ভিতর দিয়ে এভাবেই হাত বাড়িয়ে দেয়। একবার আপনার এই বয়সী সন্তানটির কথাও ভাবুন। কতনা আদর-যত্নে বেড়ে উঠছে! অথচ ছোট্ট হৃদয় একবেলা খাবারের আশায় এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ায়। লকডাউনে আমরা সবাই ঘরবন্দী থাকলেও আমাদের অনেকেরই খাবারের চিন্তা নেই। যাদের ঘর নেই, চাল-চুলো নেই, রাস্তায় চলাচল করা মানুষজনের কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে খেতে হয়, তারা কোথায় খাবে? সেটা মাথায় রেখে Pari Foundation – পারি ফাউন্ডেশন প্রতিদিনই এসব মানুষদের খাবার বিতরণ করে যাচ্ছে। এই করোনা মহামারিতে আপনিও মাত্র ক্ষুধার্ত মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন।
পারি ফাউন্ডেশন প্রতিদিনই ক্ষুধার্ত মানুষদের খাবার বিতরণ করে যাচ্ছে
